স্মৃতির পরশ কখনো কখনো থাই পাহাড়ের চেয়েও ভারী।
কালের নিরন্ত প্রবাহ ও মুছে ফেলতে পারে না বেদনার বিভাবরী।
এতো শুধু ছবি নয়-
মায়ার বন্ধনে বিভাসিত প্রহর, হিরন্ময়।
হে মমতাময়ী জননী-
তোমাকে ভুলা যায় না, ভুলতে পারিনি।
সব কিছু পড়ে আছে আগের মতো
হাস্না-হেনা, রাতের রজনী-গন্ধা সুবাস ছড়ায় অবিরত।
এইতো সেদিনের কথা
তবু মনে হয় ভাংবে না কভু শতাব্দীর নিথর নীরবতা।
চিরচেনা সেই পথে আজও আসি আজও যাই-
আসা যাওয়ার ছলে বারেক ফিরে তাকাই।
কি জানি হয়তো বা মনেরই ভুলে
তোমারই পায়ের আওয়াজ শুনিতে পাই।
বসন্তের বর্ণিল গালিচায় ভেসে ওঠে তোমার হাসিমাখা মুখ।
বৃষ্টির জলে শীতল হয় উষ্ণ পৃথিবীর বুক –
সব কিছুর মাঝেও কোথাও খুঁজে না পাই এতোটুকু সুখ
দয়া মাঙি দরবারে খোদার
ভাল থেক স্মরনের ওপারে নিরন্তর।
ভাল থাকুক এপারে
তোমার সন্তানের আশার বাতিঘর।
হে মমতাময়ী জননী