সাঈদুর রহমান লিটন একটি ছেলে রোজ বিকেলে আমার কাছে আসে, কাঁচুমাচু করে সেই ছেলেটি হাত কচলিয়ে হাসে। গায়ের জামা নোংরা তাহার দাঁত গুলো তার কালো, ছেঁড়া জামা পরে থাকে তবু বিস্তারিত
সাঈদুর রহমান লিটন এক যে ছিলো সোনার ছেলে মুজিব তাহার নাম, তাহার খ্যাতি দেখেছিল বিশ্ব ধরাধাম। গা গেরামের যুবক তিনি সবার ছিলো আপন, সাদাসিধে, সহজ সরল করতেন জীবন যাপন। বুকে
সাঈদুর রহমান লিটন মেঘ উড়ে যায় দূর আকাশে স্বাধীনতার ভেলা, বৃষ্টি হবে বৃষ্টি হবে এমন করে খেলা। একটু খানি বাতাস এলে মেঘ উড়ে যায় দূরে গৃহস্থ বঊ হাসতে থাকে বাড়ির
সাঈদুর রহমান লিটন পড়লে ছড়া ভালো লাগে বাংলা ভাষার ছড়া, বাংলা ভাষার ছড়া গুলো অন্তর দিয়ে গড়া। বাংলা ভাষার ছড়া গুলো ছন্দে ছন্দে মিল, পড়লে ছড়া বাংলা ভাষার শীতল হয়ে
সাঈদুর রহমান লিটন স্কুলের পাশেই একটি চায়ের দোকান। দোকানটি গাজনা বাজারের পূর্ব পাশে অবস্থিত। পাশে স্কুল থাকায় যুব শ্রেণির লোকেরা একটু লুকিয়ে, পান, চা বা অন্যান্য কিছু খেতে পারে। আমি
সাঈদুর রহমান লিটন এই প্রকৃতি আঁধার হলো বৃষ্টি হবে বুঝি হয়ত আবার ঠাণ্ডা পড়বে গরম কাপড় খুঁজি, ভোর কুয়াশায় ডেকে যাবে রাস্তাঘাট আর নদী ভয়ের মাঝেই থাকি সবাই ফেরি ডুবে