গাঁয়ের কন্যার দীঘল কালো
লম্বা এলো চুল,
খোঁপায় কন্যার সুগন্ধি ভরা
হলুদ গাদা ফুল।
খোঁপায় ভরায় ফুলের মাঝে
খোঁপায় নানা ফিতা,
পায়ে’ কন্যার আলতায় ভরা
সুন্দর পায়ের জুতা।
শাড়ির সঙ্গে যে রঙ মিলিয়ে
হাতে কাঁচের চুড়ি,
মেহেদী দিয়ে হাতটি রাঙায়
পড়ে রঙিন শাড়ি।
নয়নে ই দেয় কাজল কালো
কপালে ছোট্ট টিপ,
রুপসী কন্যার রুপ যে দেখে
নিভে যায় প্রদীপ।
হাতে কন্যার যে রেশমী চুড়ি
কানে সোনার দুল,
দীঘল কালো কন্যার কেশে
সুন্দর নানান ফুল।
নদীর পাড় দিয়ে যেত কন্যা
হেলে দুলে হাঁটে,
রুপের বাহারে ছিল কন্যার
পদ্মা নদীর ঘাটে।
সবুজ শ্যামল সোনার গায়ে
হাসি খুশিতে বেড়ায়,
কন্যার মুখের মধুর হাসিতে
প্রাণটা জুড়িয়ে যায়।